কিলয়েডের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
=======================
ডাঃ এম এইচ মোহন
প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান- ক্রনিক ডিজিজ বিভাগ- চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ।
শরীরের কোনস্থানে আগুনে পুড়িয়া গেলে যে ঘা হয়, তাহাতে মাংস- বৃদ্ধি হইতে পারে। স্থানটি শুকাইয়া স্থলে ও রুক্ষভাবাপন্ন হইয়া ঐ ভাবেই থাকিয়া গেলে তাহাকে কিলয়েড বলে। কিন্তু বক্ষ, স্তন, কর্ণ, গ্রীবা প্রভৃতি স্থানে কোনরূপ ক্ষত বা অগ্নিদগ্ধ না হইয়াও ঐরুপ কাষ্টচর্মের ন্যায় অবস্থার সৃষ্টি হইতে পারে। ইহাই প্রকৃত কিলয়েড রোগ। চর্মে টিসুসমূহের আধিক্য হইতে এই রোগ জন্মে।
পুরাতন ক্ষতের দাগের উপর যে রোগ হয় তাহাকে অপ্রকৃত (false) এবং দাগবিহীন স্বাভাবিক চর্মের উপর যে পীড়া প্রকাশ পায় তাহাকে প্রকৃত(true) কিলয়েড বা keloid বলে।
সাধারণতঃ এই পীড়ায় কোন উপদ্রব থাকে না কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে উহাতে চুলকানি ও স্পর্শকাতরতা থাকিতে দেখা গিয়াছে। সাধারণতঃ ইহা বুকের অস্থিতেই জন্মে, যদিও কখন কখন মুখমণ্ডল, কর্ণ, গ্রীবা এবং শাখাসমূহেও দেখা যাইতে পারে। এই পীড়ার কারণ এখনও জানা যায় নাই। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই এই পীড়া দেখা যাইতে পারে। সাধারণতঃ বয়স ২৫ হইতে ৫০ বৎসর মধ্যেই এই রোগ প্রকাশ পায়।
চিকিৎসাঃ একজন ভালো রেজিঃ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
হোমিওপ্যাথিক কনসালটেন্ট
ডাঃ এম এইচ মোহন
প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান- ক্রনিক ডিজিজ ও ফিজিওলজী বিভাগ- চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ।
চেম্বারঃ
মায়া হোমিও হল
মেহের কালিবাড়ী,
থানা রোড সংলগ্ন,
নূরপ্লাজা,
শাহরাস্তি,চাঁদপুর।
মোবাইলঃ 01720-382646
No comments:
Post a Comment